সিনিয়র স্টাফ নার্স, ঢাকা
বোঝার বয়স হওয়ার আগেই জলির বাবা-মায়ের ডিভোর্স হয়ে যায়। তারপর ছোটবেলা থেকে তার অভিভাবক মা ও মামা। মায়ের কষ্ট আর সংগ্রাম দেখে তখন থেকেই জলি ঠিক করেন, যেভাবেই হোক বড় হয়ে তাকে নিজের পায়ে দাঁড়াতেই হবে। এই জেদ থেকেই অনেক কষ্ট করে নানীর বাসায় থেকে মামার সহযোগিতায় পড়াশোনা করে বর্তমানে নিজেকে একজন নার্স হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছেন তিনি। মামার পরিচয়েই তার বড় হওয়া, কিন্তু আজ নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে সবার কাছে জলি নামে পরিচিত হয়েছেন। পরিবারের পাশাপাশি প্রতিদিন এত মানুষের সেবা করার এই সুযোগ পেয়ে, নিজেকে অনেক ভাগ্যবান মনে করেন জলি।