ক্লোদিং স্টোর ওনার, সিলেট
সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলে কাজ করার সুবাদে তাদের মাঝে আশার একটা পরিচিতি তৈরি হয়। সেখান থেকেই নিজের নামকে আরেকটু বড় পরিসরে পরিচিত করার জন্য শুরু করেন অনলাইনভিত্তিক ক্লোদিং স্টোর ‘ত্রিময়ী’। বর্তমানে এই উদ্যোগের মাধ্যমে আরও ৮ জন নারীর কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করতে পেরেছেন তিনি। চেষ্টা করছেন এই উদ্যোগকে সমৃদ্ধ করার যেন আরও নারীদের কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিতে পারেন। নিজের মতো অন্যান্য নারীদেরও সফলতার পথ দেখাতে তিনি এখন সাধ্যমতো চেষ্টা করছেন। যদিও বড় হয়ে ওঠার সময় বাবার নামেই সবখানে পরিচিত ছিলেন, কিন্তু এখন আশার নামেই তার বাবাকে চেনে সবাই।